টাঙ্গাইলের ৮টি আসনে ৮৩ জনের মনোনয়নপত্র জমা
এম কবির ॥
টাঙ্গাইলে ৮টি আসনে আওয়ামী লীগের ৯জন, বিএনপির ১৫জন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ৯জন, জাতীয় পার্টির ৫জন, ইসলামী আন্দোলনের ৮জন, স্বতন্ত্র ১০জনসহ অন্যান্য দলের মোট ৮৩ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার বুধবার (২৮ নভেম্বর) ছিল শেষ দিন। উৎসবমূখর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এদিন জেলা ও উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নিজে বা তাদের সমর্থনকারীরা রির্টানিং কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তার কাছে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে উৎসবমুখর পরিবেশে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
আব্দুল্লাহ আবু এহসান, ধনবাড়ী থেকে জানান, টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ি) আসনে ৮ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- ড. আব্দুর রাজ্জাক (আওয়ামী লীগ), ফকির মাহবুব আনাম স্বপন ও সরকার শহীদ (বিএনপি), আশরাফ আলী (ইসলামী আন্দোলন), সালামত হোসাইন খান (জাকের পার্টি), আবু মিল্লাত হোসেন (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), ফারুক আহমেদ (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), খন্দকার আনোয়ারুল হক (স্বতন্ত্র)।
সোহেল রানা, গোপালপুর থেকে জানান, টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসনে ৯ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- তানভীর হাসান ছোট মনির ও খন্দকার মশিউজ্জামান রোমেল (আওয়ামী লীগ), সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও শামছুল আলম তোফা (বিএনপি), এনামুল হক মঞ্জু (জাকের পার্টি), জাহিদ হোসেন খান (কমিউনিষ্ট পার্টি), রফিকুল ইসলাম (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), এসএম শামসুর রহমান (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মনিরুল ইসলাম (বিকল্প ধারা)।
নজরুল ইসলাম/ উত্তম আর্য্য, ঘাটাইল থেকে জানান, টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনে ৯ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- আতাউর রহমান খান (আওয়ামী লীগ), লুৎফর রহমান খান আজাদ ও মাঈনুল ইসলাম (বিএনপি), আব্দুর রশিদ (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), মাওলানা রেজাউল করিম (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), আবু হানিফ (বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন), আতাউর রহমান খান বড়ভাই (বিএনএফ), খলিলুর রহমান (জাকের পার্টি), এসএম চাঁন মিয়া (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।
সোহেল রানা, কালিহাতী থেকে জানান, টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে ১৬ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী (আওয়ামী লীগ), লুৎফর রহমান মতিন, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল হালিম, বেনজীর আহমেদ (বিএনপি), বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী, ইঞ্জিনিয়ার লিয়াকত আলী (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), মোস্তাক হোসেন রতন (জাতীয় পার্টি), সাদেক সিদ্দিকী (জাতীয় পার্টি-জেপি), মির্জা আবু সাঈদ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), এসএম আবু মোস্তফা (জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল), মোন্তাজ উদ্দিন (বাংলাদেশ জাকের পার্টি), আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, শুকুর মাহমুদ, আবুল কাশেম ও বাকির হোসেন (স্বতন্ত্র)।
স্টাফ রিপোর্টার, টাঙ্গাইল-৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে ১১ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- ছানোয়ার হোসেন (আওয়ামী লীগ), মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান ও ছাইদুল হক ছাদু (বিএনপি), মুরাদ সিদ্দিকী, আবুল কাশেম (স্বতন্ত্র), পীরজাদা শফিউল্লাহ আল মুনির (জাতীয় পার্টি), খন্দকার সানোয়ার হোসেন (ইসলামী আন্দোলন), সৈয়দ খালেকুজ্জামান মোস্তফা (বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ), হাবিবুর রহমান খোকা বীর প্রতিক (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), আবু তাহের (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), শামীম আল মামুন (বিএনএফ)।
রামকৃষ্ণ সাহা রামা, নাগরপুর থেকে জানান, টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনে ১১ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- আহসানুল ইসলাম টিটু (আওয়ামী লীগ), এ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী ও নুর মোহাম্মদ খান (বিএনপি), আখিনুর মিয়া (ইসলামী আন্দোলন), এম আশরাফুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), আনোয়ার হোসেন (বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন), সুলতান মাহমুদ (বিএনএফ), মাসুকুল হক মুরাদ (ওয়ার্কার্স পার্টি), সৈয়দ নাভেদ হোসেন (জাসদ), মামুনুর রহমান (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), রবিউল আওয়াল (জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল)।
জাহাঙ্গীর হোসেন, মির্জাপুর থেকে জানান, টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে ৯ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- একাব্বর হোসেন (আওয়ামী লীগ), আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ও সাঈদ সোহরাব (বিএনপি), সৈয়দ মজিবুর রহমান (খেলাফত মজলিশ), রুপা রায় চৌধুরী (প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল), জহিরুল ইসলাম (জাতীয় পার্টি), গোলাম নওজব পাওয়ার চৌধুরী (ওয়ার্কার্স পার্টি), লিপি বেগম (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), শাহিনুর ইসলাম (ইসলামী আন্দোলন)।
এনায়েত করিম বিজয়/ মোস্তফা কামাল, বাসাইল ও সখীপুর থেকে জানান, টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) আসনে ১০ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন- জোয়াহেরুল ইসলাম জোয়াহের (আওয়ামী লীগ), বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, কুড়ি সিদ্দিকী, হাবিবুর রহমান তালুকদার খোকা (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), কাজী আশরাফ সিদ্দিকী, রেজাউল করিম (জাতীয় পার্টি), মাওলানা আব্দুল লতিফ মিয়া (ইসলামী আন্দোলন), লিয়াকত আলী, শহিদুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), শফি সরকার (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি)।